দ্য হিস্ট্রি অফ ক্রিমিনালজি: অ্যানিয়েন্টস টু রেনেসাঁস টু মডার্ন

যতদিন মানুষ হয়েছে, সেখানে অপরাধ হয়েছে। অপরাধবিদ্যা গবেষণা এবং অপরাধমূলক উপাদান, এর কারণ, এবং এটি দমন এবং প্রতিরোধ। অপরাধবিদ্যা ইতিহাস অনেক উপায়ে মানবতার ইতিহাস।

মানব সমাজ হাজার হাজার বছর ধরে বিকাশ লাভ করেছে, তাই আমাদেরও অপরাধের কারণ এবং সমাজের প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে আমাদের বোঝা আছে।

অপরাধ ও শাস্তি প্রাচীন দৃশ্য

প্রাচীনকালে, অপরাধের সাধারণ প্রতিক্রিয়া প্রতিশোধ ছিল-শিকার বা শিকারের পরিবার তাদের বিরুদ্ধে অপরাধ সংঘটিত হওয়ার যথাযথ প্রতিক্রিয়া হিসাবে সঠিক বলে মনে করবে।

প্রায়শই, এই প্রতিক্রিয়া পরিমাপ বা অনুপাত ছিল না। আসল অপরাধী প্রায়ই তার শিকার হওয়া পদক্ষেপের কারণে তাকে নিজেকে শিকার বলে মনে করতেন, তিনি অনুভূত যে অপরাধ সংঘটিত হয়নি। রক্তের লড়াইগুলি প্রায়শই বিকশিত হয় যা কখনও কখনও প্রজন্মের জন্য স্থায়ী হতে পারে।

প্রথম আইন এবং কোড

আইনগুলি পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে অপরাধ ও অনুরূপ শাস্তিগুলি উভয় দোষের অপরাধে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং শিকারের প্রতিশোধের ফলে সৃষ্ট রক্তপাতের অবসান ঘটানো হয়েছিল। এই প্রাথমিক প্রচেষ্টার ফলে এখনও অপরাধের শিকারকে শাস্তি দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে, কিন্তু তারা এই বিষয়টি পরিষ্কার করতে চেয়েছিল যে কোনও অপরাধের প্রতিক্রিয়া অপরাধের তীব্রতার সমান হওয়া উচিত।

হাম্মুরাবী কোডটি এই প্রচেষ্টার মধ্যে প্রথমতম, এবং এটি সম্ভবত অপরাধের জন্য একটি নির্দিষ্ট শাস্তি স্কেল প্রতিষ্ঠার সর্বাধিক পরিচিত প্রচেষ্টা। কোডটিতে সেট করা নীতিগুলি সেরাভাবে "প্রতিশোধের আইন" হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে।

ধর্ম ও অপরাধ

পশ্চিমা সংস্কৃতিতে বাইবেলের ওল্ড টেস্টামেন্টে অপরাধ ও শাস্তি সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণাগুলি সংরক্ষিত ছিল। ধারণাকে সবচেয়ে সহজে অভিব্যক্তি হিসাবে স্বীকৃত করা হয়, "চোখের জন্য একটি চোখ।"

অন্য সবকিছুর সাথে অপরাধ, প্রাথমিক সমাজে ধর্মের প্রসঙ্গে দেখা যায়। অপরাধমূলক কাজ দেবতা বা ঈশ্বরের offended। প্রতিশোধের বিধানগুলি এভাবে তাদের বিরুদ্ধে সংঘটিত প্রতিবাদের জন্য দেবতাদের আনন্দদায়ক করার উপায় হিসাবে ন্যায্য ছিল।

প্রাথমিক দর্শন ও অপরাধ

গ্রিক দার্শনিক প্লেটো এবং অ্যারিস্টট্লের লেখাগুলিতে অপরাধ ও শাস্তি সম্পর্কিত সম্পর্কের আমাদের বেশিরভাগ আধুনিক বোঝার সন্ধান পাওয়া যেতে পারে, যদিও এটি রুট নিতে তাদের বেশিরভাগ ধারণাগুলির জন্য এক সহস্র বছরের বেশি সময় লাগবে।

প্লেটো প্রথমবারের মতো দোষারোপ করেছিল যে অপরাধ প্রায়ই দরিদ্র শিক্ষার ফল ছিল। তিনি অনুভব করেছিলেন যে অপরাধের জন্য শাস্তিগুলি তাদের দোষের ডিগ্রির ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা উচিত, যা ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনাগুলির সম্ভাবনাের জন্য অনুমতি দেয়।

অ্যারিস্টটল এই ধারণাটি গড়ে তুলেছেন যে অপরাধে প্রতিক্রিয়া অপরাধীদের দ্বারা এবং অপরাধ সংঘটিত হতে পারে এমন অন্যদের দ্বারা ভবিষ্যতে কাজগুলি প্রতিরোধ করার চেষ্টা করা উচিত। অপরাধের জন্য শাস্তি অন্যদের প্রতিরোধী হিসাবে পরিবেশন করা উচিত।

ধর্মনিরপেক্ষ আইন ও সমাজ

রোমান প্রজাতন্ত্র অপরাধমূলক কোড সহ একটি বিস্তৃত আইন বিকাশের প্রথম সমাজ ছিল। রোমানদের ব্যাপকভাবে আধুনিক আইনি ব্যবস্থার সত্যিকারের পূর্বাভাস হিসাবে গণ্য করা হয়, এবং তাদের প্রভাব আজও দেখা যায়। ২1 শতকে আমাদের ল্যাটিন ভাষা আমাদের আইনী পরিভাষায় সংরক্ষিত।

রোমে আরও একটি ধর্মনিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়েছিল, অপরাধমূলক কাজগুলি ঈশ্বর বা দেবদেবীর পরিবর্তে সমাজের প্রতি আকৃষ্ট ছিল। এটি একটি সরকারী ফাংশন হিসাবে একটি নির্ধারিত সমাজ বজায় রাখার একটি উপায় হিসাবে শাস্তি নির্ধারণ এবং প্রদানের ভূমিকা গ্রহণ।

একটি শক্তিশালী কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষের অভাব রোমান সাম্রাজ্যের পতনের সাথে অপরাধের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গিতে এক ধাপ পিছিয়ে যায়।

মধ্যযুগে অপরাধ ও শাস্তি

পশ্চিমে খ্রিস্টধর্মের প্রবর্তন ও বিস্তার অপরাধ ও শাস্তির মধ্যে একটি ধর্মীয় সংযোগে ফিরে আসেন। অপরাধমূলক কাজ শয়তান বা শয়তানের কাজ এবং প্রভাব হিসাবে চিন্তা হয়ে ওঠে। অপরাধ পাপ সঙ্গে সমান ছিল।

প্রাচীন যুগের বিপরীতে প্রায়ই যখন দেবদেবীদের উপশম করার জন্য শাস্তি দেওয়া হয়েছিল, তখন শাস্তিগুলি এখন "ঈশ্বরের কাজ করা" প্রসঙ্গে ঠিক করা হয়েছিল। কঠোর শাস্তি পাপের অপরাধীদের পরিত্যাগ করা এবং শয়তানের প্রভাব তাদের মুক্ত করার উদ্দেশ্যে ছিল।

অপরাধের আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গির জন্য ভিত্তি

খৃস্টানতা একই সময়ে ক্ষমা ও সমবেদনা মেটাতে শুরু করে এবং অপরাধ ও শাস্তি প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি বিকাশ শুরু হয়। রোমান ক্যাথলিক থিওলজিস্ট থমাস অ্যাকুইনাস তাঁর গ্রন্থ "সুমা থিওলজিকা" এই ধারণাকে সর্বপ্রথম প্রকাশ করেছিলেন।

এটা বিশ্বাস করা হয়েছিল যে ঈশ্বর একটি "প্রাকৃতিক আইন" প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, এবং অপরাধ আইনটি লঙ্ঘন করেছিল। যে কেউ অপরাধ করেছে সেও এমন একটি কাজ করেছে যা ঈশ্বর থেকে নিজেকে আলাদা করে।

সমাজটি বুঝতে শুরু করে যে অপরাধ কেবলমাত্র ক্ষতিগ্রস্তকে নয়, অপরাধীকেই আঘাত করে। অপরাধীদের শাস্তি দেওয়ার যোগ্য ছিল, কিন্তু তারাও দোষী ছিল কারণ তারা নিজেদেরকে ঈশ্বরের অনুগ্রহের বাইরে রেখেছিল।

যদিও এই ধারনা ধর্মীয় অধ্যয়ন থেকে উদ্ভূত হয়, তবে অপরাধ ও শাস্তি সম্পর্কিত আমাদের ধর্মনিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গিতে ধারণাগুলি অব্যাহত থাকে।

আধুনিক অপরাধবিদ্যা ও সেক্যুলার সোসাইটি

পূর্ববর্তী রাজার রাজা ও রানীগণ ঈশ্বরের ইচ্ছার ওপর তাদের সর্বহারা কর্তৃত্ব দাবি করেছিলেন, এই অবস্থানটি গ্রহণ করেছিলেন যে তারা ঈশ্বরের দ্বারা ক্ষমতায় ছিল এবং তাই তাঁর ইচ্ছায় কাজ করছিল। ব্যক্তি, সম্পত্তি, এবং রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অপরাধ সকলকে ঈশ্বরের বিরুদ্ধে এবং পাপের মতো অপরাধ বলে মনে করা হয়েছিল।

সম্রাট দাবি করেন যে উভয় রাষ্ট্রের প্রধান এবং গির্জার প্রধান হবেন। শাস্তি অপরাধী জন্য সামান্য সম্মান সঙ্গে, দ্রুত এবং নিষ্ঠুর ছিল।

অপরাধ এবং শাস্তি সম্পর্কে ধারনা আরো ধর্মনিরপেক্ষ এবং মানবিক রূপ নেয়, কারণ গির্জার বিচ্ছিন্নতা এবং রাষ্ট্র রুট নিতে শুরু করেছিল। সাম্প্রতিক অপরাধবিদ্যা সমাজবিজ্ঞান গবেষণা থেকে উন্নত।

আধুনিক অপরাধীরা অপরাধের মূল কারণ জানতে এবং সেরা ঠিকানাটি কীভাবে মোকাবেলা করতে এবং কীভাবে এটি প্রতিরোধ করতে পারে তা নির্ধারণ করতে চায়। প্রারম্ভিক অপরাধবিদরা সরকারি কর্তৃপক্ষের অপব্যবহারের বিরুদ্ধে ধাক্কা দিয়ে অপরাধ মোকাবেলা করার যুক্তিসঙ্গত পদ্ধতির পক্ষে সমর্থন করেন।

আধুনিক অপরাধবিদ্যা কারণ জন্য একটি কল

"অন ক্রাইম অ্যান্ড প্যানিশমেন্ট অন" বইটিতে, ইতালীয় লেখক সেসার বেকারিয়া অপরাধের তীব্রতার উপর ভিত্তি করে অপরাধের নির্দিষ্ট ধাপ এবং অনুরূপ শাস্তি দাবি করেছিলেন। তিনি আরো গুরুতর অপরাধের অপরাধ, আরো কঠোর শাস্তি হওয়া উচিত।

বেকারিয়া বিশ্বাস করেন যে বিচারকদের ভূমিকা অপরাধ বা নিরপরাধতা নির্ধারণের জন্য সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত এবং আইন পরিষদের দ্বারা নির্ধারিত নির্দেশাবলীর ভিত্তিতে শাস্তি প্রদান করা উচিত। অতিরিক্ত শাস্তি ও অপমানজনক বিচারক নির্মূল করা হবে।

বেকারিয়া বিশ্বাস করেন যে অপরাধ প্রতিরোধ করা এটিকে শাস্তি দেওয়ার চেয়ে আরও গুরুত্বপূর্ণ। অপরাধের শাস্তি তাই অন্যদের অপরাধ থেকে দূরে সন্ত্রস্ত করা উচিত। এই ধারনাটি দ্রুত বিচারের নিশ্চয়তা কাউকে সন্তুষ্ট করবে অন্যথা সম্ভবত সম্ভাব্য পরিণতি সম্পর্কে প্রথমে চিন্তা করার জন্য অপরাধ সংঘটিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

ডেমোগ্রাফিক্স এবং অপরাধ মধ্যে লিঙ্ক

সমাজবিজ্ঞানীরা অপরাধের মূল কারণগুলি শিখার চেষ্টা করার ফলে অপরাধবিদ্যা আরও উন্নত হয়েছে। তারা পরিবেশ এবং ব্যক্তি উভয় অধ্যয়নরত।

বেলজিয়ান পরিসংখ্যানবিদ অ্যাডলফ কুইটলেট 18২7 সালে ফ্রান্সের জাতীয় অপরাধ পরিসংখ্যানের প্রথম প্রকাশনার সাথে জনসংখ্যাতাত্ত্বিক এবং অপরাধ হারের মধ্যে মিল রেখেছিলেন। তিনি এমন এলাকায় তুলনা করেছিলেন যেখানে অপরাধের উচ্চ হার ঘটেছিল, সেইসাথে যারা অপরাধ করেছিল তাদের বয়স ও লিঙ্গ। তিনি দেখেছেন যে সর্বোচ্চ সংখ্যক অপরাধ অধীন শিক্ষিত, দরিদ্র, ছোট পুরুষের দ্বারা সংঘটিত হয়েছিল।

তিনি আরো ধনী, অধিক সমৃদ্ধ ভৌগোলিক এলাকায় আরো অপরাধের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিল। তবে, অপরাধের সর্বোচ্চ হার ধনী অঞ্চলে ঘটেছিল যা শারীরিকভাবে দরিদ্র অঞ্চলের নিকটতম ছিল, যা বলেছিল যে দরিদ্র ব্যক্তিরা ধনী এলাকাগুলিতে অপরাধ করার জন্য যাবে।

এটি দেখায় যে অপরাধটি মূলত সুযোগের কারণে ঘটেছে এবং এটি অর্থনৈতিক অবস্থা, বয়স, শিক্ষা এবং অপরাধের মধ্যে একটি শক্তিশালী সম্পর্ক দেখিয়েছে।

জীববিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, এবং অপরাধ মধ্যে লিঙ্ক

ইতালীয় মনোবিজ্ঞানী সিজার লোমব্রোস 19 শতকের শেষদিকে ব্যক্তিগত জৈবিক ও মানসিক বৈশিষ্ট্যগুলির উপর ভিত্তি করে অপরাধের কারণ নিয়ে গবেষণা করেছিলেন। সর্বাধিক উল্লেখযোগ্যভাবে, তিনি পরামর্শ দেন যে অনেক কর্মজীবী ​​অপরাধী সমাজের অন্যান্য সদস্যদের মতো উন্নত হয়নি।

Lombrosso অপরাধীদের মধ্যে ভাগ কিছু শারীরিক গুণাবলী আবিষ্কৃত, এবং এই তাকে বিশ্বাস করেন যে একটি জৈব এবং বংশগত উপাদান ছিল একটি অপরাধ সংঘটিত একটি ব্যক্তির সম্ভাব্য অবদান।

আধুনিক অপরাধবিদ্যা

এই জৈবিক ও পরিবেশগত চিন্তাধারার দুটি লাইনগুলি একে অপরের পরিপূরক হিসাবে গড়ে উঠেছে, অপরাধের কারণগুলিতে অবদানকারী অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক উভয় কারণকে স্বীকৃতি দেয়। চিন্তাধারার দুইটি স্কুল আধুনিক অপরাধবিদ্যা শৃঙ্খলা বলে বিবেচিত হয়।

Criminologists এখন সামাজিক, মানসিক এবং জৈব কারণ গবেষণা। তারা অপরাধ প্রতিরোধে সহায়তা করার জন্য সরকার, আদালত এবং পুলিশ সংস্থার নীতি সুপারিশ করে।

এই তত্ত্বগুলি বিকশিত হচ্ছে, আধুনিক পুলিশ বাহিনীর বিবর্তন এবং আমাদের অপরাধমূলক বিচার ব্যবস্থাও ঘটছে। অপরাধের উদ্দেশ্যগুলি প্রতিরোধ এবং সনাক্ত করার জন্য পুলিশের উদ্দেশ্য পরিশুদ্ধ করা হয়েছিল, যেগুলি ইতিমধ্যেই সংঘটিত অপরাধগুলির উপর প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করার বিরোধিতা করেছিল। ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থা এখন ভবিষ্যতের অপরাধের দোষারোপ করার জন্য অপরাধীদের শাস্তি দেবে।